ওয়ার্লি চিত্রমালা

স্থাপত্য ও নির্মাণ
শিল্পকলা
১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
৩০৯
ওয়ার্লি চিত্রমালা

ভারতের মহারাষ্ট্রের উত্তর সহ্যাদ্রীর পাহাড়ি এলাকায় ওয়ার্লি (Warli) নামে এক উপজাতী / আদিবাসী জনগোষ্ঠির মধ্যে এক ধরণের ছবি আঁকার ঐতিহ্য প্রবহমান, জাতিগোষ্ঠির নামেই এই চিত্রকলার নাম ‘ওয়ার্লি বা বার্লি’ চিত্র। ওয়ার্লিরা বর্তমানে গুজরাট ও মহারাষ্ট্রের মধ্যবর্তী পাহাড়ি এলাকার থানে জলোর দাহানু, তালাসারি, জওহর, ওয়ার্দা, মোকাদা, বিক্রমগড় এবং পালঘর সদরে বাস করেন।

Warli Design 10213 Sud C

ভারতের উপজাতিগুলোর মধ্যে এরা একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠি। ওয়ার্লিরা নিজেদের ভাষায় কথা বলে, যার কোন লিখিত রূপ নাই। তবে তাদের ভাষা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার মূল স্রোতের একটি দক্ষিনী ধারা অপভ্রংশ বলে মনে করা হয়।

‘ওয়ার্লি’ নামটা ওয়ার্লা থেকে এসেছে যার অর্থ ‘জমি বা মাঠ’। এই উপজাতি পাহাড়ী জঙ্গলে শিকার এবং ফলমূল সংগ্রহ করেই অন্যান্য আদিবাসীদের মত জীবন চালাত। কালের বিবর্তনে এ ধরণের মানব গোষ্ঠিগুলো সাধারণত অধিকতর শিকারের আশায় পাহাড়ের পাদদেশে সমতল ভূমিতে অবস্থান নেয়। সেখানে বন্য প্রাণীরা পানি পান করতে আসে, মাছও শিকার করা যায়। আবার যখন কৃষিকাজের প্রচলন হয়েছে, তখন সমতলে আস্তানা গেড়ে বসাই যুক্তিযুক্ত। পাহাড়ে গুহাতে থাকা যেত, কিন্তু সমতলে থাকলে গৃহ নির্মাণ করতে হয়, ওয়ার্লিরা মাটির ঘর তৈরী করেছে, ভারতবর্ষের এ অঞ্চলের আবহাওয়ায় মাটির ঘর যথেষ্ট আরামদায়ক, শীতের সময়ে উষ্ণ, গরমে শীতল এবং র্বষাকালে আর্দ্রতা কম। 

ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত ওয়ার্লিরা এসব পাহাড়ি সবুজ বনাঞ্চলের নিরুপদ্রবে থাকতেন, পাহাড়ি চাষাবাদ, পশু পালনসহ গ্রামীন জীবন যাপন করতেন। জমির মালিকানার দলিল পত্রের প্রয়োজন হয়নি, বৃটিশ রাজত্বের শুরু থেকেই এই এলাকায় অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষেরা বসতি গড়তে শুরু করে। জমির মালিকানার দলিল পত্রের বিষয়ে সম্পূর্ণ অজ্ঞ এই আদিবাসীরা ক্রমশ তাদের কৃষিকাজের জমি হারিয়ে অর্থনৈতিকভাবে খুবই দূর্বল হয়ে পড়ে। সরকারের কাছে নানা আবেদন করেও সুফল না মেলায় ১৯৪৬ সালে এরা বিদ্রোহ করলে সাধারণভাবে বিস্মৃত ওয়ার্লিরা ভারত জুড়ে দ্রুতই পরিচিতি লাভ করে। আন্দোলনের তীব্রতার ফলে এক পর্যায়ে তাদের দাবী-দাওয়ার অনেকাংশ সরকার মানতে বাধ্য হয়। এর ফলে তারা তাদের স্থায়ী আবাসভূমি রক্ষা করতে সক্ষম হয়। তবে যে ওয়ার্লি চিত্রমালা এখন আমরা দেখতে পাই, তার সাথে লেখাপড়া জানা শহুরে মানুষের  পরিচিতির পর্বটি ৭০ এর দশকে। যশোধর ডালমিয়া তার ‘Painted World of Warli’ নামের বইয়ে উল্লেখ করেছেন যে, সত্তর দশকে যখন এই লোকজ সংস্কৃতি সম্মন্ধে সকলে জানতে পারল তখন এর অনন্য বৈশিষ্ট্যর জন্য খুব হৈ চৈ পড়ে গিয়েছিল।

বিষয়বস্তু এবং আঁকার পদ্ধতিতে ভারতবর্ষের অন্যান্য লোকজ চিত্র প্রথার সাথে ওয়ার্লি চিত্রমালার বিশাল পার্থক্য। কোন কোন ঐতিহাসিক, এই চিত্ররীতির জন্মকাল খ্রিষ্টীয় ১০ শতাব্দী নাগাদ বলে চিহ্নিত করলেও তার প্রামানিক ভিত্তি খুব দৃঢ় নয়। কেউ কেউ খৃষ্টপূর্ব ২৫০০ বছর আগেও এই চিত্ররীতির কিছু বৈশিষ্ট্যের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করেছেন। ভারতের প্রাগৈতিহাসিক গুহাচিত্রেও (যেমন - ভূপালের ভীমভেটকা গুহামালা) ওয়ার্লি চিত্রের কিছু মোটিফ দেখতে পাওয়া যায়।

 

Procession Painting in Zoo Shelter,  Bhimbetka

ছবি: প্রাগৈতিহাসিক ভীমভেটকা গুহায় মিছিল পেইন্টিং  

 
0b55dbbf3f932338be93742a3d88466bCover

ওয়ার্লি ছবি তাদের মাটির ঘরের দেয়ালে আঁকা হত। মাটির ঘর হত চতুস্কোণ, উপমহাদেশে মাটির দেয়াল অলংকরণের প্রথা আরও অনেক স্থানেই পাওয়া যায়। এদের ক্ষেত্রে এই ছবির শিল্পী হলেন গৃহবধুরা। বিভিন্ন পারিবারিক ও সামাজিক উৎসব পার্বনে তাঁরা তাদের ঘরের দেয়াল এসব চিত্রে ভরিয়ে তুলতেন। তবে এসব ছবি কিন্তু দেব-দেবীর কাহিনী নয়, ওয়ার্লি চিত্র রেখা নির্ভর, গোবর লেপা মাটির দেয়ালে প্রাকৃতিক রং মিশিয়ে একটা পটভূমি তৈরী করা হয়, বাঁশের কঞ্চির মাথা থেতলে বানানো হয় তুলি। আর চালের গুড়ার সাথে গাছের আঠালো কস পাতলা করে মিশিয়ে সাদা রং। এবার সুনিপুণ হাতে সাদা রেখা ও বিন্দুর সমাবেশে দেয়ালে ছবি আকঁবেন ওয়ার্লি গৃহবধু। ঐতিহ্যগতভাবে তাদের ছবিতে একটিই রং থাকত, এখন অবশ্য সে নিয়ম কেউ রক্ষা করছেনা। ছবিতে কয়েকটি জ্যামিতিক আকৃতি নানাভাবে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যবহৃত হয়। এসব আকৃতিগুলি তারা প্রকৃতি ও জীবন-যাপনের পদ্ধতির মধ্য থেকেই আহরণ করেছে। যেমন ত্রিকোনাকৃতি এসেছে পাহাড় বা পাহাড়ি গাছের থেকে, বৃত্ত এসেছে চাঁদ বা সূর্য থেকে, চতুর্ভূজ এসেছে চাষাবাদের জমি থেকে। সরল রেখা, বক্ররেখা, বিন্দু  ইত্যাদি ছবি আঁকার মৌলিক ধারণাগুলো মানুষের দৈনন্দিন জীবনের স্বাভাবিক আবিস্কার।

1 a A3pa W3 Yv W9 Cy N81oi Hh Rg

ছবি: মাটির ঘরের দেয়ালে ওয়ার্লি চিত্র

Wall 1Whats App Image 2020 06 13 at 19.19.52 1

ওয়ার্লি ছবিতে জ্যামিতিক আকৃতিগুলির নানা ধরণের সংযোজনে বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপন করা হয়। যেমন, একটি মানুষ আঁকতে দুটি ত্রিভুজ এবং হাত-পা কতগুলি রেখা দিয়ে বুঝানো বা একটা ঘোড়া আঁকতেও সেই দুটি ত্রিকোনাকৃতি জুড়ে দেহ এঁকে তার সাথে পা গুলি কতগুলি রেখা দিয়ে বুঝানো হয়। এসব ফিগারগুলির পৌনঃপুনিক ব্যবহারের মাধ্যমে আবার একটা জ্যামিতিক আকৃতি বা প্যাটার্ন তৈরী হয়। এখানে প্রদর্শিত ছবিগুলোতে তার প্রমাণ রয়েছে।

দেয়ালে ছবি আঁকা বা খাড়া ড্রইং করা আনুভূমিক জমিনে আঁকার কৌশল থেকে ভিন্ন, এই ছবিগুলি আকৃতিতে বড়, দক্ষতা না থাকলে ছবি নষ্ট হয়ে যায়। বরং লেপটে গেলে মাটি খুঁড়ে ফেলে আবার নতুন করে গোবর মাটি লেপে, শুকিয়ে তারপর নতুন করে আঁকতে হবে। পার্বণ ঘিরে ছবি আকঁলে দীর্ঘকাল ধরে আঁকার সুযোগ কিন্তু নাই। সেজন্য দক্ষতা না থাকলে সরাসরি কেউ বড় কাজে হাত দেয়না। ওয়ার্লি উপজাতি হিন্দু ধর্মের মত প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম অনুসারী নয়, কিন্তু ধর্মহীনও না, তারা প্রকৃতি পূজারী, তাই ঋতু পরিবর্তন, ফসল কাটা বা তাদের কোন ঐতিহ্যবাহী মেলার মত নানা আচার অনুষ্ঠান ভিত্তিক তাদের জীবন। তাদের ছবির বিষয়বস্তুও ওগুলো নিয়েই, তাদের বিশেষ ধরণের বাঁশি বাদককে গোল হয়ে ঘিরে ছেলে-মেয়েরা নাচ করছে, মাঠে পশু চরানো হচ্ছে, ফসলের মাঠে সকলে কাজ করছে। তাদের জীবনের দু:খ-কষ্ট, তাদের উপর শত বছরের অত্যাচার নিপীড়নের চিত্র খুব একটা আঁকা হয়েছে বলে মনে হয়না।

ওয়ার্লি ছবি আঁকার কয়েকটি ধাপ আছে, সেগুলি পরপর অনুসরণ করা হয়;

১. প্রথমে সমগ্র ছবিটির একটি পরিকল্পনা করে একটা ড্রইং করতে হয়।

২. দেয়াল, কাপড়, কাগজ অর্থাৎ যেখানে ছবিটা হবে সেখানে ঐ পরিকল্পনার ড্রইংটা দেখে আবার আঁকা হয়।

৩. ছবি আঁকার সরঞ্জাম হাতের কাছে যোগাড় করা, দেয়ালে আঁকার জন্য বাঁশের কঞ্চির মাথা থেতলে তুলি বানানো হত কিন্তু এখন বাজারে যে তুলি পাওয়া যায় সেগুলিই ব্যবহৃত হয়।

৪.  এই ড্রইং সাধারনত সাদা রং দিয়ে করা হয়। 

৫. অন্যান্য বিষয় আঁকার পূর্বে মানুষের ফিগারগুলি আগে এঁকে নেয়া হয়।

৬. প্রথমে করে নেয়া ড্রইং অনুযায়ী ছবিতে নানা প্রাকৃতিক উপাদান যেমন গাছপালা, পশু-পাখী, ফুল-পাতা ইত্যাদি চিত্রিত করা হয়।

 Warli Drawing

ওয়ার্লি চিত্রকে চিত্রকথা বললে ভুল হবে না, এই ছবির মাধ্যমে তারা তাদের প্রবহমান জীবন ধারাকে তুলে ধরে, পরের প্রজন্মের জন্য শিক্ষা, বংশ পরম্পরায় প্রচলিত কাহীনিগুলো তাদেরকে জানানোর তাগিদে ছবি আঁকা। ওয়ার্লি ভাষার কোন লিখিত রূপ না থাকায় ছবি কথা বলে। তাদের রেখা নির্ভর ছবিতে কোন ব্যক্তি বিশেষ নাই, কিন্তু ঘটনা আছে। আবার দৈনন্দিন জীবনকে প্রকাশ করা হয় চিরায়ত কাহিনীর মত করে, যেমন মাঠে কৃষি কাজ হচ্ছে, বা তারা প্রকৃতির সাথে বসবাস করে, তাকে নষ্ট করেনা, এরকম অর্নিদিষ্ট বিষয়। ইউরোপের ঐতিহ্যবাহী চিত্রকলায় যেমন একটি ঘটনার নাটকীয় পরিবেশনা থাকত, ওয়ার্লি চিত্রে শিল্পী নানা ধরনের কম্পোজিশন করেন, নানা বিষয় একত্রও করেন কিন্তু তাকে একক ঘটনার বর্ণনা হিসাবে দেখা যায় না।

81d Jygvv Dpl. S X450

ওয়ার্লি ছবি সমতলে আঁকা ড্রইং, ত্রিমাত্রিকতা সৃষ্টির কোন চেষ্টাই নেই, র্পাসপেক্টিভ বা সামনে পিছনে করা হয় না। রেখা চিত্রের ফিগার ও অন্যান্য আকৃতিগুলির সমাবেশের মধ্য দিয়ে নানা ধরনের জ্যামিতিক আকার তৈরী হয়, সেগুলি করতে খুদে আকৃতিগুলো একটার সাথে আরেকটি জোড়া লাগানো হয়, সে সময়ে শিল্পী ত্রিমাত্রিক বাস্তব বিষয়বস্তুকে সহজেই সমতলে এঁকে ফেলেন, ফলে একটা মানুষ দাঁড়ানো বা শায়িত সেই প্রশ্ন জাগেনা, বরং অনেকগুলো মানুষ হাত ধরা ধরি করে নিত্যরত - সেটাই ফুটে ওঠে। চিত্র কথার মধ্যে গল্প বলাটা এখানে বুঝতে হবে। এখানে কৃষক আছে কিন্তু কোন নির্দিষ্ট কৃষক নয়, গরু আছে সে কোন নির্দিষ্ট গরু নয়, তারা গল্পের চরিত্র, কালের পরিক্রমায় চলে আসা জীবনের সাধারণ ছবি। পরবর্তী প্রজন্মকে শিক্ষা দেওয়া যে - আমরা একসাথে থাকি, একসাথে নাচি, আমাদের নিজস্ব বাদ্যযন্ত্র আছে, আমরা প্রকৃতিকে ভালবাসি।

 

আফ্রিকার জুলু আদিবাসীদের সাথে মিল আছে এই ওয়ার্লি চিত্রের, ওদেরও ফিগারগুলি বাস্তব ভিত্তিক নয়, ড্রইং নির্ভর পার্থক্য হল জুলুদের ছবিতে রঙের ছড়াছড়ি, কিন্তু ওয়ার্লি ছবি একরঙা।

ত্রিমাত্রিক বাস্তবতাকে সমতলে আনার মধ্যে একটা সরলতার প্রকাশ রয়েছে, কিন্তু উল্টো দিক থেকে চিন্তা করলে ক্রমশ অবয়বহীনতাকে স্পর্শ করার প্রচেষ্টা হিসাবেও গন্য করা যায়। যে সময় অতিক্রান্ত, সেই আবহমান কালের গল্পের একটা নৈব্যক্তিক দিক চলে আসে, সেই মুডটা (সুরটা) ধরে রাখতেই এতটা কাল অতিক্রম করলেও হয়ত নিজেদের অজান্তেই এই আদিবাসী গোষ্ঠি এরকম ছবি আঁকার রীতি রক্ষা করেছে। 

African Julu Art

ছবি: আফ্রিকান জুলু আর্ট

শ্রুতির সহযোগী হিসাবে গড়ে ওঠা এই চিত্ররীতি জীবনের গল্প বলে, উৎসবের গল্প বলে, তাই যখন মাটির ঘরের বদলে পাকা বাড়ি পেয়েছে তখন উপকরণ বদলে গেছে। নতুন সময়ে নতুন পদ্ধতি, কিন্তু চিত্রকথা এক রয়ে গেছে। ছিল খয়েরী মাটির দেয়ালে সাদা লাইনের ড্রইং, এখন কাপড়ের উপরে, সাদা কাগজের উপরে রঙনি রেখা, কালো রেখার নতুন ডিজাইন। 

 

Durhasm

ছবি: ওয়ার্লি চিত্রের ম্যুরাল, নর্থ ক্যারোলিনার ডুরহাম শহরে

Installation

ছবি: বিভিন্ন আবহমান ঘটনা ম্যুরাল আর্টে ফুটে উঠেছে

ওয়ার্লি ছবির এই অভিব্যক্তি ভারতের শিল্পচর্চার মহলে সমাদৃত হওয়া শুরু হয়েছে সত্তর-এর দশক থেকে। এই চিত্রমালার মৌলিক আকৃতিগুলি সবচেয়ে বেশী অনুকৃত হয়েছে ডিজাইন জগতে। কাপড়, কাগজ, চামড়া, বোর্ডের উপরে ওয়ার্লি মোটিফে নতুন নতুন ডিজাইন হচ্ছে। মেটে দেয়ালের গায়ে এক রঙা ড্রইং এখন দেয়াল ছেড়ে শাড়ীর আঁচল বা পাড়ে উঠে এসেছে। চামড়ার ব্যাগে ওয়ার্লির ছাপ লাগিয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিচ্ছে ভারতের কারুশিল্পীরা। এই ডিজাইনের সাথে ওয়ার্লিরা কতটুকু সম্পৃক্ত থাকতে পারছে তা এখন প্রশ্নবিদ্ধ। তবে নিজেদের এই চিত্রশিল্পের এমন জগৎজোড়া চাহিদা তৈরী হওয়ায় ওয়ার্লিদের জীবন যাপনে পরিবর্তন এসেছে, তারাও অর্থ-বিত্তের মালিক এবং নানা ধরনের সম্মানে ভূষিত হচ্ছেন।

তাদের নাম করা কয়েকজন শিল্পী হলেন,

১. শ্রী জীব্য সোম মাসে, দাহানু, মহারাষ্ট্র, ভারত, পদ্মভূষণ পুরস্কার-২০১১ খৃষ্টাব্দ।

২. দিনেশ ভোহির, সুপনদে, ভাদা, মহারাষ্ট্র, ভারত।

৩. গনেশ মহাদেব ভানগাদ, গানজাদ, দাহানু, মহারাষ্ট্র, ভারত।   

সহকারি সম্পাদক : স্থপতি ফাইজা ফাইরুজ 

 

আপনার মতামত দিন

কমেন্ট

Logo
Logo
© 2024 Copyrights by Sthapattya o Nirman. All Rights Reserved. Developed by Deshi Inc.