কাজী আনিস উদ্দিন ইকবাল
পাবনার চাটমোহর উপজেলার কুমারগাড়া গ্রামে বড়াল নদীর তীরে অবস্থিত বড়াল বিদ্যা নিকেতন। নজরকাড়া স্থাপত্যশৈলীতে আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে বিদ্যালয়টি।
‘অ্যাপটেক ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক’ বাংলাদেশের শিল্পকেন্দ্র গাজীপুরের কাশিমপুরে অবস্থিত। প্রকল্পটির ডিজাইন করেছে ‘স্থাপতিক’ আর্কিটেকচারাল কনসালটেন্ট ফার্ম।
স্থপতি এবং পরিকল্পনাবিদদের অন্যতম কাজ হচ্ছে এলাকা পরিকল্পনা । এলাকা পরিকল্পনার আওতা ইমারত নির্মাণ থেকে ব্যাপক অথচ নগর পরিকল্পনা থেকে ক্ষুদ্র । কোনো নির্দিষ্ট এলাকার পরিকল্পিত পরিবর্তন যা উন্নয়নের জন্য নির্দিষ্ট তাই হচ্ছে এলাকা পরিকল্পনা।
কাপড়ের ওপর ছবি আঁকা হলে সেই কাপড়কে ‘পট’ বলা হয়। শব্দটি সংস্কৃত ভাষার ‘পট’ থেকে এসেছে। অবিভক্ত ভারতবর্ষের বৃহৎ বঙ্গ ও উড়িষ্যায় পটচিত্রের চর্চা ছিল বেশী।
নঁওগার কুসুম্বা মসজিদ (বাংলার কালো রত্ন)
হুগো আলভার হেনরিক আ'লটো ছিলেন একজন ফিনিশ স্থপতি এবং ডিজাইনার। তার কাজের মধ্যে রয়েছে স্থাপত্য, আসবাবপত্র, টেক্সটাইল এবং কাচের পাত্রের ডিজাইন, সেইসাথে ভাস্কর্য এবং চিত্রকর্ম।
বাংলাদেশের যে স্থপতি সর্বপ্রথম এদেশে আধুনিক স্থাপত্য সূচনা করেন তাঁর প্রখর সৃষ্টিশীল মেধা ও দূরদৃষ্টি নিয়ে, তিনি হলেন স্থপতি মাজহারুল ইসলাম। তিনি এদেশে স্থাপত্য পেশা চর্চারও পথিকৃত। স্থপতি মাজহারুল ইসলামের এই সাক্ষাতকারটি 'স্থাপত্য ও নির্মাণ' পত্রিকার ১ম সংখ্যায় (জানুয়ারী-মার্চ, ১৯৯২) ছাপা হয়েছিল, স্থাপত্য পেশার আলোকে আলোচনার বহুলাংশ এখনও সমভাবে প্রাসঙ্গিক। সাক্ষাতকারটি সকলের জন্য বর্তমান ওয়েব ফরম্যাটে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ।
রাজা সীতারাম রায় একজন সার্বভৌম রাজা ছিলেন। রাজা সীতারাম রায়ের প্রাসাদ এখন প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে কিন্তু এর ভবনের প্রতিটি কোণে বহু বছরের ইতিহাস ধারণ করা আছে। তিনি মুঘল সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন এবং বাংলায় স্বল্পকালীন সার্বভৌম হিন্দু আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেন।
AUST এর স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষাথীদের সমাপনী প্রকল্পের মধ্য হতে ৩টি নির্বাচিত প্রকল্প এখানে তুলে ধরা হলোঃ
প্রখ্যাত স্থপতি এবং বাংলাদেশের স্থাপত্য-শিক্ষার এক উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব, অধ্যাপক মীর মোবাশ্বের আলী বিগত ০৮.০২.২০২৫ তারিখ শনিবার সকালে মৃত্যুবরণ করেন।