ছয় ভাইয়ের একটি পরিবার, যাদের শিকড় রয়েছে ৩৫ বছর আগে তাদের মায়ের তৈরি পুরনো বাড়িতে। কিছুটা গ্রামীণ আবহ ধরে রেখে সেটির সম্প্রসারণই হলো ‘মায়ের আঁচল’ প্রকল্প।
কাজী আনিস উদ্দিন ইকবাল
শ্রীঅবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘কালীঘাটের পটচিত্র’ শুধুমাত্র ভারতবর্ষের আরেকটি লোকচিত্র নয়, ভারতের একটি সময়কালের সবচেয়ে উল্লেখ্যযোগ্য সমাজ চিত্র।
নঁওগার কুসুম্বা মসজিদ (বাংলার কালো রত্ন)
হুগো আলভার হেনরিক আ'লটো ছিলেন একজন ফিনিশ স্থপতি এবং ডিজাইনার। তার কাজের মধ্যে রয়েছে স্থাপত্য, আসবাবপত্র, টেক্সটাইল এবং কাচের পাত্রের ডিজাইন, সেইসাথে ভাস্কর্য এবং চিত্রকর্ম।
বাংলাদেশের যে স্থপতি সর্বপ্রথম এদেশে আধুনিক স্থাপত্য সূচনা করেন তাঁর প্রখর সৃষ্টিশীল মেধা ও দূরদৃষ্টি নিয়ে, তিনি হলেন স্থপতি মাজহারুল ইসলাম। তিনি এদেশে স্থাপত্য পেশা চর্চারও পথিকৃত। স্থপতি মাজহারুল ইসলামের এই সাক্ষাতকারটি 'স্থাপত্য ও নির্মাণ' পত্রিকার ১ম সংখ্যায় (জানুয়ারী-মার্চ, ১৯৯২) ছাপা হয়েছিল, স্থাপত্য পেশার আলোকে আলোচনার বহুলাংশ এখনও সমভাবে প্রাসঙ্গিক। সাক্ষাতকারটি সকলের জন্য বর্তমান ওয়েব ফরম্যাটে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ।
রাজা সীতারাম রায় একজন সার্বভৌম রাজা ছিলেন। রাজা সীতারাম রায়ের প্রাসাদ এখন প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে কিন্তু এর ভবনের প্রতিটি কোণে বহু বছরের ইতিহাস ধারণ করা আছে। তিনি মুঘল সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন এবং বাংলায় স্বল্পকালীন সার্বভৌম হিন্দু আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেন।
AUST এর স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষাথীদের সমাপনী প্রকল্পের মধ্য হতে ৩টি নির্বাচিত প্রকল্প এখানে তুলে ধরা হলোঃ
আর্কিটেকচারাল কনসাল্টেন্ট, ‘ভিত্তি স্থপতি বৃন্দ লিমিটেড’-এর ডিজাইন করা ‘Integrated Development of Hatirjheel Area and Begunbari Khal’ প্রকল্পটি ২০২৫ সালের এশিয়ান টাউনস্কেপ অ্যাওয়ার্ডের জন্য নির্বাচিত হয়েছে।